14%
OFFPulse Oximeter Fingertip OLED Version Jumper JPD-500D
৳1450
৳1250
PRODUCT CODE : P0225
Details
Jumper Model: JPD-500D
Display: OLED Screen
Parameters: Pulse Rate, SpO2, (Perfusion Index) Accuracy: SpO2 : 70%~100%, ±2%Pulse Rate: 25-250 bpm, ±2bpmIndication
Package Content-
1 x JUMPER Fingertip Pulse Oximeter
1 x Lanyard
2 x Batteries
1 x User manual
একজন ব্যক্তির আঙুলে একটি পালস অক্সিমিটার প্রোব প্রয়োগ করা হয়।
একটি পালস অক্সিমিটার হল একটি চিকিৎসা যন্ত্র যা পরোক্ষভাবে রোগীর রক্তের অক্সিজেন স্যাচুরেশন (রক্তের নমুনার মাধ্যমে সরাসরি অক্সিজেন স্যাচুরেশন পরিমাপের বিপরীতে) এবং ত্বকে রক্তের পরিমাণের পরিবর্তনের উপর নজর রাখে।
Jumper JPD-500D Pulse Oximeter
পালস অক্সিমিটার একটি মাল্টিপ্যারামিটার রোগীর মনিটরে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। বেশিরভাগ মনিটর পালস রেটও প্রদর্শন করে। পোর্টেবল, ব্যাটারি-চালিত পালস অক্সিমিটার পরিবহন বা বাড়িতে রক্ত-অক্সিজেন পর্যবেক্ষণের জন্যও উপযোগী।
পালস অক্সিমিটার’য়ের কাজ হল রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা ও হৃদস্পন্দনের গতি নির্ণয় করা।
হাতের আঙুলে ‘ক্লিপ’য়ের সাহায্যে লাগানো হয় যন্ত্রটি এবং করোনাভাইরাস আসার আগে তার ব্যবহারকারীরা ছিলেন শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায় আক্রান্ত মানুষগুলো। তবে বর্তমানে তা ব্যবহার হচ্ছে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছে কি-না সেদিকে নজর রাখার জন্য, যা করোনাভাইরাসের প্রভাবে হয়ে থাকে।
অ্যাসিম্টোম্যাটিক’ কোভিড-১৯ রোগী হলেন তারাই যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কিন্তু কোনো উপসর্গই তারা অনুভব করছেন না। ফলে রোগী কিছু বোঝার আগেই তার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা মারাত্বক হারে কমে যায়।
পালস অক্সিমিটা’য়ের পরিমাপ অনুযায়ী, রক্তে অক্সিজেনের স্বাভাবিক মাত্রা হল ৯৫ থেকে ১০০ শতাংশ। আর সেই মাত্রা ৯২ শতাংশের নিচে নামলেই তাকে অস্বাভাবিক বিবেচনা করা হয় এবং সেসময় চাই তাৎক্ষণিক চিকিৎসা ব্যবস্থা।
অক্সিজেনের মাত্রা এতটা কমে গেলে রোগী শ্বাস নিতে সমস্যা হওয়া উচিত। তবে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীরা ধীরে ধীরে অক্সিজেন হ্রাস পাওয়া সঙ্গে মানিয়ে নিতে থাকে।
সিদ্ধান্তহীনতা কিংবা প্রচণ্ড উত্তেজনা বা আনন্দ অনুভব করা হতে পারে এই পরিস্থিতির বাহ্যিক লক্ষণ। আর এখানেই কাজে আসে ‘পালস অক্সিমিটার’।
❤️❤️❤️
Reviews (0)
Get specific details about this product from customers who own it.
This product has no reviews yet. Be the first one to write a review.